যমুনা নদীর চরাঞ্চলে গড়ে উঠছে এক অপরিকল্পিত হলেও প্রাণবন্ত অর্গানিক কৃষি ব্যবস্থা, যেখানে কৃষকরা প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর নির্ভর করে উৎপাদন করছেন ধান, সবজি, মাছ ও প্রাণিজ খাদ্য। একটি “উৎপাদন থেকে বিপণন” (Production-to-Market) মডেল তৈরি করে চরকে করা যেতে পারে অর্গানিক উৎপাদন হাব, যা দেশের নিরাপদ খাদ্য নিরাপত্তা ও গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পারে।
স্মার্ট কৃষক মানেই স্মার্ট পরিকল্পনা! জমি ফাঁকা না রেখে সঠিক ফসল নির্বাচন, জৈব সার আর সময় ব্যবস্থাপনায় বছরে ৩ বার ফলন তুলুন! **ধান, ডাল, সবজি – সবই সম্ভব এক জমিতে **জৈব সার + ফসল চক্র = মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পোস্টটি শেয়ার করুন – জাগুক নতুন কৃষি বিপ্লব!
– এমন ৬টি গাছের তালিকা দেওয়া হয়েছে যেগুলো মাটি ছাড়াই শুধু পানিতে রেখে ঘরের রান্নাঘর, বারান্দা বা জানালার পাশে অনায়াসে চাষ করা যায়। – এই গাছগুলো শুধু সৌন্দর্য নয়, রান্না ও স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত উপকারী। – প্রতিটি গাছের চাষ পদ্ধতি, ব্যবহার ও উপকারিতা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। উল্লিখিত গাছগুলো: পুদিনা, পার্সলে, রোজমেরি, ওরেগানো, গ্রিন অনিয়ন, টাইম
? কোন সার কী কাজে লাগে? জানলেই ফলন বাড়বে! সঠিক সার, সঠিক সময়ে – গাছ হবে সবল, ফলন হবে দ্বিগুণ! এই পোস্টে জেনে নিন ইউরিয়া, টিএসপি, পটাশসহ গুরুত্বপূর্ণ সারের কাজ ও ব্যবহার। সচেতন হোন, সঠিক চাষে গড়ুন সোনালী ভবিষ্যৎ! ?
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছ দ্রুত বেড়ে উঠলেও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। এই গাছগুলো অতিরিক্ত পানি শোষণ করে, যার ফলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যায়। এদের পাতা ও মূল থেকে নির্গত রাসায়নিক পদার্থ আশেপাশের গাছপালা জন্মাতে দেয় না (Allelopathy)। মাটির pH কমিয়ে দেয়, উর্বরতা নষ্ট করে এবং উপকারী জীবাণু ধ্বংস করে। এ ছাড়া, পাখি ও প্রাণীদের খাদ্য ও বাসস্থান সংকুচিত করে, ফলে জৈববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়ে। তাই এগুলো না লাগিয়ে দেশি ও পরিবেশবান্ধব গাছ লাগানোই শ্রেয়।
ধানের উৎপাদন বেশি করতে দরকার সুস্থ,সবল চারা।আর সুস্থ,সবল চারা পাওয়া যায় একটি আদর্শ বীজতলার তৈরির মাধ্যমে।কিন্তু আমাদের দেশের অনেক কৃষক জানেনা কিভাবে আদর্শ বীজতলা তৈরি করতে হয়।তাই আজ একটি আদর্শ বীজতলা কীভাবে তৈরি করতে হয় সেটা শিখব-
প্রতি বছর বীজ বাছাই করতে না পারার কারণে ও বীজবাহিত রোগের কারনে আমাদের ধান উৎপাদন অনেক কমে যায়।তাই আজ সঠিক পদ্ধতিতে কিভাবে বীজ বাছাই ও বীজ শোধন করবেন তা জানব-
আমরা জানি ধান রোপনের আগে নানা কারণে প্রায় ১.৫-২ মাস জমি পরে থাকে।এই সময়ে জমি ফেলে না রেখে যদি জমিতে ধৈঞ্চা আবাদ করেন এবং সেটি জমিতে যদি ধান রোপনের আগে চাষের মাধ্যমে মাটিতে মিশিয়ে দিতে পারেন তাহলে আপনার জমি যেমন পুষ্টি পাবে সাথে জমির নানা উপকার ও হবে।উপকার গুলো হল-
টবে বা বস্তায় বা জিও ব্যাগে পেঁপে চাষ পদ্ধতি
পেঁপে গাছ পানি সহ্য করতে পারেনা তাই প্রথমে উঁচু জায়গা নির্বাচন করতে হবে ।এছাড়া পেঁপে গাছ গর্ত করে রোপণ করতে হয়।তাই এটা চাষ করতে পুরো জমিতে সার দেয়ার কোন দরকার নাই।শুধু গর্ত করে তাতে পরিমান মত সার দিলে আর কিছুই করতে হয় না।
জমির চারপাশের আইলের অতিরিক্ত অংশ কাটা পর ৪-৫ টি আড়াআড়ি গভীর চাষ দিয়ে মই দিয়ে সমান করতে হবে।আগাছা বেছে ফেলে দিতে হবে।মনে রাখবেন প্রতি ১বা ২ চাষের পর ১-২ দিন রেখে দিবেন।এতে সূর্যের আলোতে ক্ষতিকর ছত্রাক,ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস মারা যায়।
মাটি বা প্লাস্টিকের মাঝারি /বড় টব, প্লাস্টিক পাত্র বা পলি ব্যাগ বা পরিত্যাক্ত টিনের কৌটা ব্যবহার করতে পা্রেন।তবে এতে অবশ্যই পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। পারলে সুই বা মোহল দিয়ে কোটার নিচে কয়েকটা ফুটো করে দিবেন।